৪:৪৩ এএম, ২ ডিসেম্বর ২০২৩, শনিবার | | ১৯ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪৫




পরিসংখ্যান বিভাগের বরণ-বিদায় অনুষ্ঠানে চবি উপাচার্য

দক্ষ-যোগ্য মানব সম্পদ দেশের উন্নয়ন অগ্রগতির পূর্বশর্ত

০৬ মে ২০১৯, ০২:১০ পিএম | জাহিদ


এসএনএন২৪.কম : চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য প্রফেসর ড. ইফতেখার উদ্দিন চৌধুরী বলেছেন বিশ^বিদ্যালয় জ্ঞান-গবেষণায় সমৃদ্ধ হলে দেশে দক্ষ-যোগ্য মানব সম্পদ উৎপাদিত হবে; আর দক্ষ মানব সম্পদ দেশ-জাতির উন্নয়ন-অগ্রগতির পূর্বশর্ত। 

৫ মে  চবি বিজ্ঞান অনুষদের অডিটোরিয়ামে অনুষ্ঠিত পরিসংখ্যান বিভাগের নবীন বরণ ও বিদায় সংবর্ধনা ২০১৯ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির ভাষণে তিনি এসব কথা বলেন।  অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন চবি মাননীয় উপ-উপাচার্য প্রফেসর ড. শিরীণ আখতার এবং বিজ্ঞান অনুষদের ডিন প্রফেসর ড. মোহাম্মদ সফিউল আলম।  

উপাচার্য তাঁর ভাষণে নবীন শিক্ষার্থীদের দেশের দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চলের সর্বোচ্চ বিদ্যাপীঠ চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের সবুজ, নান্দনিক ক্যাম্পাসে স্বাগত জানান।  তিনি বলেন, বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাস শুধু সবুজ আর নান্দনিকই নয় পঠন-পাঠনসহ জ্ঞান-গবেষণার অন্যতম তীর্থস্থান এই চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়।  জ্ঞান সৃজন, জ্ঞান উৎপাদন, জ্ঞান বিতরণ এবং মুক্ত বুদ্ধি ও মুক্ত চিন্তার এক অনন্য পবিত্র স্থান এই বিশ্ববিদ্যালয়। 

তিনি আরও বলেন, পরিসংখ্যান বিভাগ চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের অত্যন্ত গৌরবোজ্জ্বল একটি বিভাগ।  এই বিভাগের সম্মানিত শিক্ষক-গবেষকবৃন্দ তাঁদের গবেষণা কর্মের মাধ্যমে বিশ্ববিদ্যালয়কে অবিরাম সমৃদ্ধ করে চলেছেন।  উপাচার্য তরুণ মেধাবী শিক্ষার্থীদের বিভাগের গুণী শিক্ষকদের সান্নিধ্যে থেকে পঠন-পাঠনে অধিকতর মনোযোগী হয়ে দক্ষ-যোগ্য-আলোকিত মানব সম্পদে পরিণত হওয়ার আহ্বান জানান।  উপাচার্য বিদায়ী শিক্ষার্থীদের দেশপ্রেমে উদ্বুদ্ধ হয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হতে অর্জিত জ্ঞান সততা, দক্ষতা ও  জবাবদিহিতার সাথে ভবিষ্যত কর্মজীবনে কাজে লাগিয়ে দেশের উন্নয়ন-অগ্রগতিতে দৃশ্যমান ভূমিকা রাখার আহ্বান জানান।  

চবি পরিসংখ্যান বিভাগের সভাপতি প্রফেসর মোহাং মনিরুল ইসলাম-এর সভাপতিত্বে অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন উক্ত বিভাগের প্রফেসর ড. মো. আবদুল করিম, প্রফেসর মো. এমদাদুল হক এবং সহযোগী অধ্যাপক জনাব মো. রোকনুজ্জামান।  অনুষ্ঠানে বিভাগের সম্মানিত শিক্ষকবৃন্দ, কর্মকর্তা-কর্মচারীবৃন্দ এবং বিপুল সংখ্যক শিক্ষার্থী উপস্থিত ছিলেন।  অনুষ্ঠান উপস্থাপনা করেন বিভাগের শিক্ষার্থী তৈয়বুর রহমান অনিক এবং ফাতেমা-তুজ-জোহরা উপমা।  পরে বিভাগের শিক্ষার্থীদের পরিবেশনায় অনুষ্ঠিত হয়ে মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান। 


keya