৫:০১ পিএম, ৪ অক্টোবর ২০২৩, বুধবার | | ১৯ রবিউল আউয়াল ১৪৪৫




গণিত বিভাগের বরণ-বিদায় অনুষ্ঠানে চবি উপাচার্য

সমৃদ্ধ দেশ বিনির্মাণে দক্ষ জনশক্তি উৎপাদনই বিশ্ববিদ্যালয়ের মূল লক্ষ্য

০৫ মে ২০১৯, ০৫:১৩ পিএম | জাহিদ


এসএনএন২৪.কম :  চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য প্রফেসর ড. ইফতেখার উদ্দিন চৌধুরী বলেছেন জ্ঞান নির্ভর উন্নত-সমৃদ্ধ দেশ-জাতি বিনির্মাণে জ্ঞান-গবেষণায় সমৃদ্ধ-দক্ষ-আলোকিত মানব সম্পদের কোন বিকল্প নেই।  আর এই দক্ষ জনশক্তি উৎপাদনই বিশ্ববিদ্যালয়ের অন্যতম লক্ষ্য।  ৫ মে চবি সমাজ বিজ্ঞান অনুষদের অডিটোরিয়ামে অনুষ্ঠিত গণিত বিভাগের নবীন বরণ ও বিদায় সংবর্ধনা ২০১৯ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির ভাষণে তিনি এসব কথা বলেন।  অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন চবি উপ-উপাচার্য প্রফেসর ড. শিরীণ আখতার এবং বিজ্ঞান অনুষদের ডিন প্রফেসর ড. মোহাম্মদ সফিউল আলম। 

উপাচার্য তাঁর ভাষণে নবীন শিক্ষার্থীদের বিশ্ববিদ্যালয়ের সবুজ, নির্মল ও নান্দনিক ক্যাম্পাসে স্বাগত জানান।  তিনি বলেন, সর্বোচ্চ মেধা যাচাই পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়ে অত্যন্ত মেধাবী শিক্ষার্থীরাই দেশের দক্ষিণ-পূর্বা লের সর্বোচ্চ বিদ্যাপীঠ চট্টগ্রাম বিশ^বিদ্যালয়ে ভর্তির সুযোগ পেয়েছে।  তিনি আরও বলেন, জ্ঞান-গবেষণায় অদম্য গতিতে এগিয়ে চলা চট্টগ্রাম বিশ^বিদ্যালয় এ সকল মেধাবী তরুণ শিক্ষার্থীদের দেশের যোগ্য নাগরিক হিসেবে গড়ে তুলতে বিশ্ববিদ্যালয়ের সম্মানিত শিক্ষক-গবেষকগণ নিরলসভাবে জ্ঞান সৃজন ও জ্ঞান উৎপাদন করে শিক্ষার্থীদের মাঝে তা অবিরাম বিতরণ করে চলেছেন। 

উপাচার্য তরুণ মেধাবী শিক্ষার্থীদের দেশ প্রেমে উদ্বুদ্ধ হয়ে সমৃদ্ধ বাংলাদেশ বিনির্মাণে নিজেদের সৎ-দক্ষ-যোগ্য ও আলোকিত মানব সম্পদে পরিণত হওয়ার মানসে পঠন-পাঠনে অধিকতর মনোযোগী হওয়ার আহ্বান জানান।  মাননীয় উপাচার্য বিদায়ীদের সফল কর্মময় জীবন প্রত্যাশা করেন।  পরে মাননীয় উপাচার্য বিদায়ী শিক্ষার্থীদের মাঝে ক্রেস্ট প্রদান করেন। 

চবি গণিত বিভাগের সভাপতি প্রফেসর ড. গণেশ চন্দ্র রায়-এর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন উক্ত বিভাগের প্রফেসর ড. মোহাম্মদ আশরাফুল ইসলাম, প্রফেসর ড. নুরুন নাহার বেগম এবং সহযোগী অধ্যাপক জনাব মোহাম্মদ আমজাদ হোসেন।  অনুষ্ঠানে বিভাগের সম্মানিত শিক্ষকবৃন্দ, কর্মকর্তা-কর্মচারীবৃন্দ এবং বিপুল সংখ্যক শিক্ষার্থী উপস্থিত ছিলেন।  অনুষ্ঠান উপস্থাপনা করেন বিভাগের শিক্ষার্থী মো. আল ইশহাদ চৌধুরী ও আল আরফাতুল জান্নাত বৃন্ত।  পরে বিভাগের শিক্ষার্থীদের পরিবেশনায় অনুষ্ঠিত হয়ে মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান। 


keya